এর আগে ৮০ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করায় ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বরে সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির দেওয়া মোট লভ্যাংশ বেড়ে ১৪০ শতাংশ হল।
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, রোববার গ্রামীণফোনের পরিচালনা পর্ষদের সভায় সমাপ্ত হিসাব বছরেরে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ৬০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়।
কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২০১৫ সালে করপরবর্তী আয়ের ৯৫ শতাংশই নগদ লভ্যাংশ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
আগামী ১৯ এপ্রিল সকাল ১০টায় রাজধানীর খিলক্ষেতে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় গ্রামীণফোনের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে, যার রেকর্ড ডেট ২৯ ফেব্রুয়ারি রাখা হয়েছে।
সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ টাকা ৫৯ পয়সা; শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৬৮ পয়সায়।
আগের বছর কোম্পানিটি ১৬০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল। তখন গ্রামীণফোনের ইপিএস ছিল ১৪ টাকা ৬৭ পয়সা; শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য ছিল ২৩ টাকা ২৩ পয়সা।
২০০৯ সালে গ্রামীণফোন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।