আর্সেনালের মাটিতে মোনাকো জিতেছিল ৩-১ গোলে। নিজের মাটিতে মোনাকো ২-০ গোলে হারায় পর দুই লেগ মিলিয়ে স্কোর দাড়ায় ৩-৩। তবে প্রতিপক্ষের মাটিতে বেশি গোল করার সুবাদে কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠে ফ্রান্সের দলটি।
মঙ্গলবার রাতে আর্সেনালের হয়ে দুই অর্ধে দুই গোল করেন অলিভিয়ে জিরুদ ও অ্যারন র্যামজি। ম্যাচ শেষ হওয়ার পাঁচ মিনিট আগে আরেকটি গোল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিলেন জিরুদ। কিন্তু দারুণ ভাবে বল ঠেকিয়ে মোনাকোকে রক্ষা করেন গোলরক্ষক দানিয়েল সুবাসিচ।
আর্সেনালের মাঠে এগিয়ে থাকায় গোল না খাওয়ার চেষ্টায় রক্ষণাত্মক খেলে মোনাকো। পুরো ম্যাচে লক্ষ্যে একবারও শট নিতে পারেনি তারা। তারপরও ২০০৪ সালের পর প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার-ফাইনালে উঠল দলটি। আর টানা পঞ্চম বছরের মতো শেষ আটে উঠতে ব্যর্থ হলো আর্সেনাল।
মঙ্গলবার রাতে অন্য ম্যাচে বেয়ার লেভারকুজেনকে পেনাল্টি শুটআউটে হারিয়ে শেষ আটে উঠেছে গতবারের রানার্সআপ আতলেতিকো মাদ্রিদ।
নিজেদের মাঠে প্রথমার্ধে মারিও সুয়ারেসের গোলে স্পেনের লা লিগা চ্যাম্পিয়নরা জেতে ১-০ ব্যবধানে। জার্মানির লেভারকুজেন নিজেদের মাটিতেও একই ব্যবধানে জিতেছিল।
দুই পর্ব মিলিয়ে সমতা থাকায় ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়ালেও আর গোল হয়নি। শেষে টাইব্রেকারের ৩-২ গোলে জেতে দিয়েগো সিমেওনের দল।