তবে অপরাধের তুলনায় শাস্তিটা একটু বেশিই হয়ে গেছে বলে মনে করেন ব্রানদাওয়ের আইনজীবি অলিভিয়ের মার্তিন। রায়ের পরের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “ভীষণ কঠিন শাস্তি তাকে (ব্রানদাওকে) দেয়া হয়েছে।”
গত অগাস্টে বাস্তিয়া ও পিএসজির ম্যাচের পর ড্রেসিংরুমে যাচ্ছিলেন পিএসজির খেলোয়াড়রা। ওই সময় টানেলে আগে থেকেই অপেক্ষা করে ছিলেন ব্রানদাও। মোত্তা টানেল দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় গুঁতো মেরেই ভোঁ-দৌড় দেন বাস্তিয়ার এই ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকার। গুঁতো খেয়ে নাক দিয়ে রক্ত ঝরছিল মোত্তার।
ওই ঘটনায় ফ্রান্সের ফুটবল ফেডারেশন ছয় মাসের জন্য ব্রানদাওকে নিষিদ্ধ ও ২০ হাজার ইউরো জরিমানা করে।
গত সপ্তাহে ছয় মাসের নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর ব্যাপারে আবেদন করেছিলেন ব্রানদাও কিন্তু তার আবেদন খারিজ করে দেয় ফরাসি ফুটবল কতৃপক্ষ।
অলিম্পিক মার্শেইয়ের সাবেক স্ট্রাইকারের জন্য এমন কাণ্ড অবশ্য নতুন নয়। মার্শেইয়ে খেলার সময় পিএসজির আরেক খেলোয়াড় ইয়োহান কাবাইকে কনুই দিয়ে গুঁতো মেরে তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছিলেন ব্রানদাও।