সম্ভাবনাময় এই ইভেন্টে অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমসে কখনো পদক পায়নি বাংলাদেশ। তবে কমনওয়েলথ গেমসে সাফল্য পেয়েছেন বাংলাদেশের শুটাররা। ফেডারেশন সাধারণ সম্পাদক ইন্তেখাবুল হামিদ অলিম্পিকের আগামী আসরে ভালো করার জন্য এ অর্থ ব্যয় করতে চান।
“অতীতে অলিম্পিকে স্বাগতিকদের দেয়া ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে আমরা অংশ নিয়েছি। বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হয়ে কখনো মূল আসরে খেলতে পারিনি। এবার আমাদের লক্ষ্য বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হয়ে মূল আসরে খেলা এবং পদক জেতা।”
২০১৬ সালের রিও দে জেনেইরো অলিম্পিক এবং ২০২০ সালের টোকিও অলিম্পিক সামনে রেখে শুটারদের জন্য দীর্ঘমেয়াদে প্রশিক্ষণ ও কোচের ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানান তিনি।
বুধবার সংবাদ সম্মেলনে আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ এ সারোয়ার বাংলাদেশ শুটিং ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদকের হাতে দুই কোটি টাকার চেক তুলে দেন।
১৯৯০ সালে অকল্যান্ড কমনওয়েলথ গেমসে বাংলাদেশকে শুটিং থেকে সোনা এনে দেন আতিকুর রহমান ও আব্দুস সাত্তার নিনি। ২০০২ সালের ম্যানচেস্টার কমনওয়েলথ গেমসে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে সোনা জেতেন বাংলাদেশের আসিফ হোসেন খান। ২০০৬ ও ২০১০ সালের কমনওয়েথ গেমসেও পদক পায় বাংলাদেশ।
এ বছরের গ্লাসগো কমনওয়েলথ গেমসে ১০ মিটার এয়ার রাইফেলের এককে রূপা জেতেন আবদুল্লা হেল বাকি।
কমনওয়েলথ শুটিং চ্যাম্পিয়নশিপেও সাফল্য আছে বাংলাদেশের। ১৯৯৭ সালে সাবরিনা সুলতানা ও ২০১০ সালে শারমিন আক্তার রত্না দেশকে সোনা এনে দেন।