এ পর্যন্ত চারবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা জিতেছে বার্সেলোনা। অন্যদিকে ২০১১-১২ মৌসুমে কোয়ার্টার-ফাইনাল খেলাই আপোয়েলের সেরা সাফল্য। শক্তির বিচারে স্বাভাবিকভাবেই অনেক পিছিয়ে থাকা সাইপ্রাসের ক্লাবটি তাই বার্সেলোনার মাঠ ক্যাম্প নউয়ে শুরু থেকেই রক্ষণে জোর দেয়।
স্পেনের লা লিগায় গত দুই ম্যাচে বদলি হিসেবে নেমেছিলেন নেইমার। তবে শেষে ম্যাচ আথলেতিক বিলবাওয়ের বিপক্ষে জোড়া গোল করা ব্রাজিল ফরোয়ার্ডকে বুধবার শুরুর একাদশেই রাখেন কোচ লুই এনরিকে।
মেসি-নেইমার জুটিতে বেশ কয়েকবার সুযোগ তৈরি হয় প্রথমার্ধে। ৪০তম মিনিটে নেইমারের সঙ্গে বল দেওয়া-নেওয়া করে মেসির জোরালো শট ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক। বিরতির ঠিক আগে মেসির পাস থেকে শট নিলেও গোল পাননি নেইমার।
পুরো প্রথমার্ধে মাত্র একটি শট নিতে পেরেছে আপোয়েল, যা আবার লক্ষ্যেও ছিল না।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেও বল ঘোরাফেরা করে আপোয়েলের সীমানায়। ৫৬তম মিনিটে চাভির ক্রস থেকে একটু ফাঁকায় বল পেয়েছিলেন নেইমার, তবে শট নিতে পারেননি।
৬৩তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণ থেকে গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল অতিথিরা। তবে বিপদমুক্ত করেন দানি আলভেস।
পাঁচ মিনিট পর বার্সেলোনার তরুণ তারকা মুনির এল হাদ্দাদি হেডে বল জালে জড়ালেও পরিষ্কার অফসাইডের জন্য তা বাতিল হয়।
আর পাল্টা আক্রমণ থেকে গোল প্রায় করেই ফেলেছিল আপোয়েল। কিন্তু দুর্দান্ত দক্ষতায় মান্দুকার শট ঠেকিয়ে দেন টের স্টেগেন।
‘এফ’ গ্রুপের অন্য ম্যাচে আয়াক্সের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে পিএসজি।