বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে এসে বৃহস্পতিবার ঘটা করে দল গোছায় গত লিগে তৃতীয় হওয়া শেখ রাসেল। এবার ক্লাবটি থেকে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে নোঙর ফেলেছেন ফরোয়ার্ড মিথুন চৌধূরী, জাহিদ হাসান এমিলি, নির্ভরযোগ্য ডিফেন্ডার আব্দুল বাতেন কোমল। দলছুট হয়েছেন গত লিগে ৫ গোল করা জাতীয় দলের ফরোয়ার্ড শাখাওয়াত হোসেন রনিও।
গত মৌসুমে উত্তর বারিধারার হয়ে চার গোল করা তরুণ মিডফিল্ডার খালেকুরজ্জামান সবুজ, ব্রাদার্স ইউনিয়নের মিডফিল্ডার কাওসার আলি রাব্বীকেও দলে ভিড়িয়েছে ২০১২-১৩ মৌসুমে ট্রেবল জেতা দলটি।
এবার দলে তারকা না থাকা নিয়ে ভাবছেন না কোচ মানিক। অভিজ্ঞ গোলরক্ষক বিপ্লব ভট্টাচার্য, ডিফেন্ডার আতিকুর রহমান মিশু, মিডফিল্ডার মোনায়েম খান রাজুদের সঙ্গে তরুণদের মিশেলে সাফল্য পেতে আশাবাদী তিনি।
“আমরা এবার নাম বিবেচনা করিনি; তারকা খেলোয়াড়দের পেছনেও ঘুরিনি। যারা সম্ভাবনাময়, সব দিক বিবেচনা করে তাদের দলে টেনেছি। নতুন যাদের নিয়েছি, তারা গত লিগে পারফর্ম করেছে।”
“অভিজ্ঞ আর প্রতিশ্রুতিশীলদের নিয়ে আমরা সমন্বয় করেছি। আমার বিশ্বাস, দলটা যদি সঠিক লক্ষ্য নিয়ে এগুতে পারে, যারা খেলবে তাদের পারফরম্যান্সে যদি সততা থাকে, তাহলে আমরা ভালো করব।”
শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের দল:
গোলকিপার: বিপ্লব ভট্টাচার্য, জিয়াউর রহমান, মাকসুদুর রহমান।
ডিফেন্ডার: আতিকুর রহমান মিশু, রাশেদুল আলম মনি, সোহেল রানা, বিশ্বনাথ ঘোষ, খালেকুরজ্জামান সবুজ, অরুপ বৈদ্য, উত্তম কুমার বনিক, ফরহাদুজ্জামান বাবু।
মিডফিল্ডার: মোনায়েম রাজু, শাহেদুল আলম শাহেদ, ফজলে রাব্বী, সবুজ বিশ্বাস, আলমগীর কবির রানা, কাওসার আলী রাব্বী, মোবারক হোসেন ভূইয়া, রাসেল মিয়া।
ফরোয়ার্ড: রুম্মন হোসেন, জুলফিকার, মেহেবুব হাসান নয়ন, আমিনুর রহমান সজীব।