মরিনিয়োকে বিশ্বের অন্যতম সেরা কোচ হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। ইউনাইটেডে যোগ দেওয়ার আগে রিয়াল মাদ্রিদ ও চেলসির হয়ে অনেক সাফল্যও রয়েছে তার।
ইএসপিএন ব্রাজিলকে মরিনিয়ো বললেন- “আমি মনে করি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে সহজতর কোনো চাকরি দরকার আমার।”
“ব্রাজিলিয়ান দলে কোচিং আরও কঠিন হবে। অবশ্য, এটা রোমাঞ্চকরও হবে। যে কোনো কোচই শীর্ষ ক্লাবগুলোতে এবং সেরাদের সঙ্গে কাজ করতে চায়। নিশ্চিতভাবে ব্রাজিল দল সাফল্যের দিক থেকে এগিয়ে, মেধার দিক থেকে তো বটেই। যেই প্রজন্মই হোক মেধা সবসময় দেখা যায়।”
“কিন্তু আমাকে স্বীকার করতে হবে যে, এটা (ব্রাজিল দলে কোচিং করানো) অবশ্যই কঠিন হবে। প্রত্যেক ব্রাজিলিয়ানই একজন কোচ, প্রত্যেক সাংবাদিক একজন কোচের চাইতে ভালো কোচ! আমি মনে করি, কাজ করার জন্য এটা অবশ্যই একটি কঠিন দেশ হবে।”
তিতের অধীনে রীতিমত উড়ছে ব্রাজিল। গত বছর কার্লোস দুঙ্গার স্থলাভিষিক্ত এই কোচের অধীনে টানা ৯টি ম্যাচে জয় পেয়েছে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। বাছাই পর্ব থেকে সবার আগে নিশ্চিত করেছে ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপের মূল পর্বের টিকেট।
মরিনিয়োর মতে, বিদেশিরা কখনোই ব্রাজিলের কোচ হতে পারবে না। স্থানীয়দের জন্যই এই দায়িত্ব, “ব্রাজিলিয়ান জাতীয় দল ব্রাজিলিয়ান কোচের জন্যই।”