ইউরোপীয় ফুটবলের সেরা প্রতিযোগিতায় রিয়ালকে একাদশ শিরোপা জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন রোনালদো। এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সর্বোচ্চ ১৬টি গোল করার পথে এক আসরের গ্রুপ পর্বে রেকর্ড ১১ গোল করেন তিনি।
কদিন আগে অবশ্য রোনালদো নিজেই রিয়ালে আরও অনেক দিন থাকার ইচ্ছার কথা জানান। এবার পেরেসও একই ইচ্ছার কথা জানিয়ে সব গুঞ্জনের ইতি টানলেন।
“পুরো বিশ্ব জানে, আমি চাই, ক্রিস্তিয়ানো তার ক্যারিয়ারের বাকিটা সময় মাদ্রিদেই থাকুক। সে এই ক্লাবের অন্যতম স্তম্ভ।”
শনিবার রাতে মিলানের সান সিরোর ফাইনালে নগর প্রতিদ্বন্দ্বী আতলেতিকোকে টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলে হারিয়ে রিয়ালের ইউরোপ সেরা হওয়ার সাফল্যের কারিগর জিনেদিন জিদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন পেরেস।
জিদানের প্রশংসায় পেরেস বলেন, “রিয়াল মাদ্রিদের জন্য জিদান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড় হিসেবে সে আমাকে যা বলেছিল, (শনিবার রাতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর) ঠিক একই কথাই বলে ‘আমি পেরেছি, প্রেসিডেন্ট’।”
২০০২ সালে খেলোয়াড় হিসেবে রিয়ালের নবম চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন জিদান। তার অসাধারণ এক ভলিতে করা গোলেই ফাইনালে জার্মানির বায়ার লেভারকুজেনকে হারায় রিয়াল। এছাড়া ২০১৪ সালে আনচেলত্তির অধীনে রিয়াল যখন দশম বারের মতো ইউরোপ সেরার মুকুট জেতে, তখন জিদান ছিলেন সহকারী কোচ।