আগামী শুক্রবার শুরু হচ্ছে জুনিয়র অ্যাথলেটিকস; শেষ হবে শনিবার। আসরটি সামনে রেখে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা এসএ গেমসে অ্যাথলেটিক্সে ব্যর্থতার প্রসঙ্গ টানলে ‘সুন্দর সকালের প্রত্যাশার’ কথা শোনান চেঙ্গিস।
ভারতের গুয়াহাটি ও শিলংয়ে হওয়া এসএ গেমসে অ্যাথলেটিকসে মোট ৩৭টি ইভেন্টে সোনা তো দূরের কথা, রুপার লড়াইয়েও ছিল না বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। ১০০ মিটার রিলে ও ৪০০ মিটার রিলের ব্রোঞ্জ নিয়ে ফেরে অ্যাথলেটরা। এই দুই ব্রোঞ্জ পাওয়াটা ‘সাফল্য’ হিসেবে দেখছেন চেঙ্গিস!
“মোটেও ভরাডুবি হয়নি। আমাদের অ্যাথলেটরা ২টি ব্রোঞ্জ জিতেছে।”
আসর শুরু হলেই অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন ঘোষণা দেয়, ‘ট্যালেন্ট হান্ট’ করে উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কিন্তু সে প্রতিশ্রুতি আলোর মুখ দেখে না। এ প্রসঙ্গেও ফেডারেশন সভাপতি আশার কথা শুনিয়েছেন।
“দেখুন, অনেক সময় আমাদের কিছু গৎবাঁধা কথা বলতেই হয়। এটা তেমন কিছু না। তারপরও আমি আশাবাদী। রাতে আমরা ঘুমাতে যাই সুন্দর একটি সকাল দেখার প্রত্যাশায়। তেমনি আমিও প্রত্যাশা করি অ্যাথলেটিক্সে এক দিন সুদিন আসবে।”
জুনিয়দের এবারের আসরে বালক ও বালিকা এবং কিশোর ও কিশোরী এই চারটি বিভাগে ৩৪ ইভেন্টে প্রায় ৬০০ অ্যাথলেট অংশ নেবে বলে জানায় ফেডারেশন।