প্রতিবারই জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ যখন এর লেন্সকে আকাশের দিকে তাক করে, তখনই এটি নতুন ও বিস্ময়কর আবিষ্কারের সম্ভাবনা নিয়ে আসে।
প্রায় দুই বছরব্যাপী জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে পিটার হিগস পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল প্রাইজ জিতলেন। সংবাদমাধ্যমের কারণে হিগসের নোবেল জেতা নিয়ে খুব বেশি সন্দেহ না থাকলেও কে তার সঙ্গে এই প্রাইজের অংশীদার হতে যাচ্ছেন তা নিয়ে যথেষ্ট টানাপড়েন ছিল। কারণ, হিগসের নামেই আবিষ্কৃত কণার নামকরণ হলেও হিগস একাই বা সর্বপ্রথম এই ধারণার অবতারণা করেননি। ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে যে, এই হিগস প্রক্রিয়া আবিষ্কারের পেছনে আরও অনেক বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে এবং তাদের অবদানকে কোনোরকম খাটো করে দেখার অবকাশ নেই। বিজ্ঞানচর্চ্চা যে কোনো আইভরি–টাওয়ার বা সমাজবিচ্ছিন্ন অবস্থায় করা যায় না। এই আবিষ্কারের ইতিহাস এটাই প্রমাণ করে যে, অন্য দশটি কর্মকাণ্ডের মতো বিজ্ঞানচর্চ্চাও একটি সামাজিক কর্মকাণ্ড। (বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন)