ভুক্তভোগীদের ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর সকাল ১০টায় কাদিরাবাদ সেনানিবাসে উপস্থিত থাকার জন্য বলেন আনোয়ার।
বুধবার সকাল পৌনে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে হাসপাতালের তত্বাবধায়ক মো. খলিল উল্যাহ জানান।
আহতদের একই হাসপাতালের নতুন ভবনের সার্জারি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালে শিশু বিভাগের বিভাগের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ছাদের বড় একটি অংশ খসে পড়ে। এ সময় সাত শিশু রোগীসহ তিনজন আহত হয়।
হাসপাতালের তত্বাবধায়ক খলিল উল্যাহ বলেন, “২০০৮ সালে শিশু বিভাগের ছাদের পলেস্তরা খসে পড়েছিল। এরপর বিভিন্ন সময় এ ওয়ার্ডে পলেস্তরা খসে পড়ে শিশু,সেবিকা ও চিকিৎসকেরা আহত হয়েছেন।”
২০১৫ সালের দিকে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয় বলে জানান তিনি।
এদিকে জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে শিশু ওয়ার্ড থেকে রোগীদের সরিয়ে নিতে এবং দ্রুত নতুন শেড নির্মাণ করার নির্দেশ দেন।