মতিহার থানার ওসি মেহেদী হাসান জানান, সোমবার রাতেই ওই শিক্ষক বাদী হয়ে মামলা করেছেন।
মামলার পর আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
ইন্টার্নশিপ পেপারে স্বাক্ষর দেওয়াকে কেন্দ্র করে সোমবার আইবিএর শিক্ষক হাছানাত আলীকে মারধর করে তার অধীনে ইন্টার্নশিপ করা শিক্ষার্থী নাহিদ হায়দার। ঘটনা পর পরই নাহিদকে আটক করে পুলিশ।
নাহিদ আইবিএর নবম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
হাছানাত আলী বলেন, “আইবিএতে তাৎক্ষণিকভাবে একটি বৈঠক হয়। সেখানে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে সব ঘটনা উল্লেখ করে রেজিস্ট্রার বরাবর পরিচালক মহোদয় আবেদন করেছেন। যাতে বিশ্ববিদ্যালয় আইনি ব্যবস্থা নেয়। এছাড়া শিক্ষক সমিতিকেও একটা লিখিত চিঠি দেওয়া হয়েছে।
“আমি যেহেতু দায়িত্বরত অবস্থায় মারধরের শিকার হয়েছি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে ব্যবস্থা নিতে।”
আইবিএর পরিচালক অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনা তদন্তে ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মহসিন-উল-ইসলামকে প্রধান করে চার সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।