তাদের পিটিয়ে হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি অপূর্ব হাসান জানান, মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার সীমান্তবর্তী মানকিয়া ও রঘুনাথপুর গ্রামের মাঝামাঝি একটি ধানক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত ওমর ফারুক (১৫) উপজেলার মানকিয়া গ্রামের হায়দার আলির ছেলে। মানকিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনির ছাত্র ছিল সে।
হায়দার আলি বলেন, প্রতিদিনের মত সোমবার সকালে ওমর স্কুলে যায়। এরপর আর বাড়ি ফিরে আসেনি। রাতে বাড়ি না ফেরায় বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজির পরও তার সন্ধান পাওয়া যায়নি।
“মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে স্থানীয়রা মাঠে লাশ পড়ে থাকতে দেখে আমাকে খবর দেয়।”
ওসি অপূর্ব বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তার শরীরে বিভিন্ন স্থানে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে। কে বা কারা তাকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।