স্থানীয়রা জানান, কোনো পাত্র না থাকায় দাঁতে কামড় দিয়ে কৈ মাছটি আটকে রেখে আরও মাছ ধরার চেষ্টা করছিলেন ওই ব্যক্তি।
সোমবার ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মহিষাকুণ্ডু গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে সদর থানার ওসি এমদাদুল হক শেখ জানান।
গত ২২ এপ্রিল বিকালে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ও জেলা পুলিশ সদর উপজেলার পোড়াহাটি গ্রামের ‘জঙ্গি আস্তানায়’ অভিযান চালায়। এ সময় সেখান থেকে বোমা তৈরির সরঞ্জাম, সুইসাইডাল ভেস্ট, ২০ কন্টেনার কেমিক্যাল ও অস্ত্র উদ্ধার করে। তবে সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি।
পরে গত ৮ মে মহেশপুরের বজরাপুরের জঙ্গি আস্তানায় অভিযানে যায় কাউন্টার টেররিজম ইউনিট ও জেলা পুলিশ। এ সময় গোলাগুলিতে ‘জঙ্গি’ আব্দুল্লাহসহ দুইজন নিহত হন। গ্রেপ্তার হন বাড়ির মালিক ও তার ছেলে।
ওসি এমদাদুল বলেন, “সন্ধ্যায় মহিষাকুণ্ডু গ্রাম থেকে জঙ্গি’ আব্দুল্লাহ’র স্ত্রী রুবিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে তার নানা বাড়িতে অবস্থান করছিল।
“রুবিনাও একজন জঙ্গি। তার বিরুদ্ধে মামলা আছে।”