“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
সোমবার বিকালে চাঁদপুর জেলা ও দায়রা জজ সালেহ উদ্দিন আহমদ এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মো. বিল্লাল হোসেন (৩৭) ফরিদগঞ্জ উপজেলার পাইকপাড়া ইউনিয়নের শাহাপুর গ্রামের মো. শাহজাহানের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন তিনি।
একইসঙ্গে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে বলে পিপি আমান উল্লাহ জানান।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বিল্লালের মা শামসুন্নাহারকে খালাস দিয়েছে আদালত।
মামলার নথির বরাত দিয়ে পিপি জানান, ২০০৭ সালের ১৯ মে রাতে স্ত্রী শেফালীকে লাথি মেরে হত্যা করে বাড়ির পুকুরে ফেলে দেন বিল্লাল। পরদিন প্রতিবেশীরা পুকুরে শেফালির মরদেহ ভাসতে দেখেন।
ওইদিনই শেফালির বাবা জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে বিল্লাল ও তার মা শামসুন্নাহারকে আসামি করে মামলা করেন।তদন্ত শেষে একই বছরের ৫ অগাস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।