বাগমারা থানার ওসি নাছিম আহমেদ জানান, শুক্রবার রাতে গ্রাম্য চিকিৎসক আবদুর রশিদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এতে সান্টুসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ ও বাকি ১৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
জাকিরুল ইসলাম সান্টু বাগমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার বাড়ি বাগমারার খালিশপুরে।
মামলার বাদী আবদুর রশিদ উপজেলার বড়বিহানলি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও গ্রাম্য চিকিৎসক।
মামলার এজাহারের বরাদ দিয়ে ওসি নাছিম জানান, বৃহস্পতিবার রাতে রশিদকে খালিশপুর বাজারে ধরে আনেন চেয়ারম্যানের লোকজন। সেখানে উপজেলা চেয়ারম্যানের ভাগ্নে শিশিরের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে রশিদকে একটি থাপ্পড় মারেন চেয়ারম্যান সান্টু। এরপর চেয়ারম্যানের অনুসারীরা তাকে পিটিয়ে জখম করেন।
পরে স্থানীয়রা রশিদকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
গ্রাম্য চিকিৎসক রশিদকে মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করেছেন উপজেলা চেয়ারম্যন সান্টু।
তিনি বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে আমি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। তাই দলের একটা অংশ আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।”