আহত তিনজনকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত নূরজাহান বেগম উপজেলার কাবিলপুর ইউনিয়নের ইয়ারপুর গ্রামের সিদ্দিক উল্লার স্ত্রী।
জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম জহিরুল ইসলাম জানান, বিধবা নূরজাহান তার দুই নাতি-নাতনি ও বড় ছেলের বউকে নিয়ে বসবাস করছিলেন। চারদিন আগে পুত্রবধূ ছেলেমেয়েকে নিয়ে চট্টগ্রামে বাবার বাড়ি বেড়াতে যান।
“এ সময় গৃহকর্মীর এক শিশুসন্তানকে সঙ্গে নিয়ে রাতে ঘুমাতেন নূরজাহান। শুক্রবার ভোরে ঘুম থেকে জেগে শিশুটি তাকে রান্নাঘরে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। শিশুর কান্নাকাটি ও চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে পুলিশে খবর দেয়।”
নূরজাহানের বড় ছেলে বিদেশ থাকে বলে জানালেও ছেলেমেয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলতে পারেনি পুলিশ।
সেনবাগ থানার ওসি হারুন অর রশিদ চৌধুরী জানান, ঘটনা তদন্ত করা হচ্ছে। আর মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।