বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে তাকে নিয়ে গেছে বলে জানান কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন।
নেত্রকোণার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এসএম আশরাফুল আলম বলেন, “তোফায়েল আহমেদকে ঢাকার ডিবি পুলিশের একটি টিম নিয়ে গেছে।”
তবে তাকে কেন নিয়ে গেছে বা তার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ তা তিনি জানাতে পারেননি।
তোফায়েল আহমেদের বাড়ি কেন্দুয়ার কান্দিউড়া গ্রামে।
পরিবারের বরাত দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা রিয়াজ উদ্দিন বলেন,
রাত সাড়ে ৯টার দিকে কালো রংয়ের কাচ ও হালকা সাদা রংয়ের একটি মাইক্রোবাসে করে আট থেকে ১০ জন ডিবি পুলিশের সদস্য শহরের রুপালী ব্যাংকের পাশে এসে নামেন।
“তারা ৪/৫ জন সেখানে থাকা ব্যক্তিগত কার্যালয় থেকে তোফায়েলকে তুলে নেয় মাইক্রোবাসে। বাকি ৪/৫ জন কান্দিউড়া এলাকায় তার বাড়িতে গিয়ে তল্লাশি চালিয়ে তোফায়েলের মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ নিয়ে যায়।”
আধাঘণ্টার মধ্যে ডিবি পুলিশ কেন্দুয়া ছেড়ে আঠারবাড়ি-ময়মনসিংহ সড়কের দিকে তোফায়েলকে নিয়ে চলে যায় বলে জানান রিয়াজ।
বাড়িতে তল্লাশি চালানোর সময় বাড়ির লোকজন পুলিশকে প্রশ্ন করলে উত্তরে পুলিশ তাদের চুপ থাকতে বলেছে, বলেন রিয়াজ উদ্দিন।