তবে কে বা কারা এটা ঘটিয়েছে সে বিষয়ে পুলিশ বা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কিছু বলতে পারেনি।
প্রক্টর লুৎফর রহমান ঘটনাটি পুলিশের কাছে শুনেছেন বলে জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “পুলিশ মাদার বখশ হলের কাছে বিস্ফোরণের কথা জানানোর পর আমি হলের প্রাধ্যক্ষকে অবহিত করি।”
প্রাধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম বলেন, “রাত ২টার দিকে প্রক্টর ঘটনাটা জানানোর পর আমি হাউজ টিউটরকে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে বলেছি। আমার জানামতে, জিয়া হল ও মাদার বখশ হলের মাঝখানে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।”
তবে এটা কী ধরনের ‘হাতবোমা’ সে বিষয়ে কেউ কিছু বলতে পারেননি।
মতিহার থানার ওসি মাহবুব আলম বলেন, খবর পাওয়ার পর সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়।
বিষয়টা তারা গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছেন বলে জানান।
এদিকে ঘটনার পরপরই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হলের ভেতরে মিছিল করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি গোলাম কিবরিয়ার অভিযোগ, “ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য ছাত্রশিবির এটা করেছে।”