বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের।
শুক্রবার জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা মখলেছুর রহমান এ তথ্য জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “দিনাজপুরে বন্যায় ছয় লাখ ২২ হাজার ৮৮৪ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ঘরবাড়ির নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৫৯ হাজার ২৯৯টি।
“বন্যায় জেলার ২১৮টি আশ্রয় কেন্দ্রে ৪১ হাজার ৬৫০ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যার কারণে নানাভাবে মারা গেছেন ৩০ জন।”
সরকারি হিসাবে, উজানে ভারি বৃষ্টির কারণে চলমান বন্যায় এ পর্যন্ত দেশের ২৭ জেলার অর্ধকোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে; গত এক সপ্তাহে মৃত্যু হয়েছে ৭৭ জনের।
বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় সড়ক যোগাযোগ চালু হলেও দিনাজপুরের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ এখনও বন্ধ রয়েছে।
রেলপথ সংস্কারের কাজ শুরু করা হলেও কবে নাগাদ রেল চলাচল স্বাভাবিক হবে এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি তিনি।