মঙ্গলবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো রুহুল আমিন জানান, বালির বস্তা দিয়ে ফাটল মেরামতের কাজ চলছে।
এ নিয়ে দুই দিনে ধুনটের বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধেঁ দশটি স্থানে ফাটল দেখা দিল।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধুনটের চুনিয়াপাড়ায় মানাস নদীর মুখে যমুনার বন্যা নিয়ন্ত্রণ শিমুলবাড়ীর দুটি পয়েন্ট, বানিয়াজানের দুটি পয়েন্ট, রঘুনাথপুরের একটি পয়েন্ট এবং পুকুরিয়া তিনটি পয়েন্ট দিয়ে পানি ঝরছে। সেখানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজন বালির বস্তা দিয়ে পানি বন্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রাতে ঘুমাতে পারিনা, জেগে থাকি। কখন যে বাঁধ ভেঙে যাবে সেই আতঙ্কে ঘুমও আসেনা।”
নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, যমুনার পানি বগুড়া পয়েন্টে বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১২১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তাই পানির চাপ বাধেঁর উপর ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।
গোসাইবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মঈনূল হাসান মুকুল বলেন, “বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ চুনিয়াপাড়ার ফাটল এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সেখানকার অবস্থা ভাল না । দ্রুত কাজ না করলে বড় ধরনের কিছু ঘটে যেতে পারে।”