হকারদের দাবি, ঈদকে সামনে রেখে পরিবারের দিকে তাকিয়ে বাধ্য হয়ে ফের দোকানপাট বসিয়েছেন তারা।
কংস, উব্দাখালি ও ধনু নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলায় দুই শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু তাহের জানান, কংস নদের পানি ১৬০ সেন্টিমিটার, উব্দাখালি ৯৪ সেন্টিমিটার ও ধনু নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ কে এম রিয়াজ উদ্দিন জানান, বন্যার পানি প্রবেশ করায় আটটি উপজেলার ২২১টি প্রাথমিক স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে।
জেলা প্রশাসক মুশফিকুর রহমান বলেন, জেলার সাতটি উপজেলার ২৯টি ইউনিয়নের ৩১ হাজার ৪৩২টি পরিবারের প্রায় সোয়া লাখ মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় দুর্ভোগের মধ্যে রয়েছেন। তাদের পাশে সার্বক্ষণিকভাবে রয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের লোকজন। দুর্গতদের মাঝে বরাদ্দের ২৫ মেট্রিক টন চাল ও নগদ এক লাখ টাকা বিতরণ করা হচ্ছে।