চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, তাপপ্রবাহ আগামীতে আরও বাড়তে পারে।
নিহতরা হলেন - ফুলবাড়ী উপজেলার ঘোগারকুটি গ্রামের হালিমা বেগম (৩২) ও ফকিরপাড়া গ্রামের রহমান (৬৫)।
বুড়াবুড়ি ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য ছক্কু মিয়া জানিয়েছেন, রোববার বন্যার পানিতে ডুবে তাদের মৃত্যু হয়।
এ নিয়ে গত তিন দিনে কুড়িগ্রামে বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু হল।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিস সহকারী আমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, জেলার ১৬টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সোমবার সকালে ধরলা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৩২ সেন্টিমিটার ওপরে রেকর্ড করা হয়। এছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬৮ সেন্টিমিটার ও দুধকুমার নদীর পানি পাঁচ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান বলেন, বন্যা মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ৫০০ মেট্রিকটন চাল ও সাড়ে ১২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ইতোমধ্যেই।