রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারের জেরে হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছে বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে তৌহিদুল ইসলাম অপূর্বর লাশ নাটোরের লালপুরের পদ্মা নদীতে ভেসে ওঠে।
স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে লাশটি তারা উদ্ধার করেন বলে লালপুর থানার ওসি আবু ওবায়েদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
তৌহিদুলসহ একই স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণির আরেক শিক্ষার্থী এহসানুল ইসলাম শাফিন সোমবার বেলা ১২টায পদ্মা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হয়। শাফিন ওই এলাকার এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে।
শাফিনের এখনও কোনো হদিস পাওয়া যায়নি বলে ঈশ্বরদী থানার ওসি আজিম উদ্দিন জানান।
পাবনা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সহকারী পরিচালক ইউনুস আলী বলেন, “শাফিনের খোঁজে ঈশ্বরদীর পদ্মায় মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে অভিযান শুর করা হয়েছে। তবে নদীতে স্রোত বেশি থাকায় অভিযান কিছু ব্যাহত হচ্ছে। ”