রোববার কক্সবাজারের মুখ্য বিচারিক হাকিম মো. তৌফিক আজিজ এ আদেশ দেন।
রুহুল আমিন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসকের দায়িত্বে ছিলেন ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এ কে এম কায়সারুল ইসলাম চৌধুরী নামে মাতারবাড়ির এক ব্যবসায়ী ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর রুহুল আমিনসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের জমি অধিগ্রহণের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে।
এরপর আদালতের আদেশে দুদক এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করে। তদন্ত শেষে গত ৩ এপ্রিল রুহুল আমিনসহ ৩৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
এর আগে তিন সপ্তাহের জন্য হাই কোর্ট থেকে পাওয়া জামিনের মেয়াদ শেষে ২২ মে কক্সবাজারের মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে হাজির হয়ে জামিন বাড়ানোর আবেদন করলে তা নাকচ করে এ কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পরে এক মাসের মাথায় উচ্চ আদালত থেকে তিনি জামিনে বের হন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, গত ১০ জুলাই উচ্চ আদালত রুহুল আমিনের জামিন বাতিল করে নিম্ন আদালতে আত্মসমপর্ণের নির্দেশ দেন।
“এর প্রেক্ষিতে সাবেক ডিসি রুহুল আমিন রোববার কক্সবাজারের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠান।”