“বসতবাড়ির সীমানা নিয়ে মোরাদের সঙ্গে তার চাচাত ভাই জালাল উদ্দিনের দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ্ব চলছিল।”
মাদারীপুর সদর থানার ওসি মো. কামরুল হাসান জানান, ওই ছাত্রীকে মঙ্গলবার বিকালে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মেয়েটির বাড়ি মাদারীপুর সদরে। স্থানীয় ছিলারচর দাখিল মাদরাসার ছাত্রী সে।
ওসি বলেন, “সকালে ওই ছাত্রীকে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চর শিমুলিয়া গ্রামের কলাবাগানে ধরে নিয়ে যায়। সেখানে বোরকা পরিহিত নারীসহ কয়েকজন যুবক ছাত্রীকে হাত-পা বেঁধে মারধরের পর কুপিয়ে শরীরে বিভিন্ন অংশে জখম করে। এ সময় মেয়েটির চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে তারা পালিয়ে যায়।”
মাদারীপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসক অখিল চন্দ্র সরকার বলেন, “মেয়েটির হাতসহ বিভিন্ন শরীরের বিভিন্ন অংশে জখমের চিহ্ন আছে। হাতের জখম বেশ গুরুতর।”
মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে কি না তা পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় নমুনা সংগ্রহ করা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
ঘটনার তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান ওসি।