স্বর্ণের বারগুলির ওজন ৭০০ গ্রাম। মূল্য আনুমানিক ৭০ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারের আলী হোসেন মার্কেটে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফখরুল ইসলাম এ দণ্ড দেন বলে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার উপ-পরিচালক মো. জাফর ইকবাল জানান।
দণ্ডপ্রাপ্ত এমডি শামসুর রহমানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
একইসঙ্গে ভুয়া চিকিৎসক দিয়ে চেম্বারে বসানোর দায়ে সোহাগ অপটিকসের মালিক রবিউল ইসলামকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
গোপন খবরে মো. জাফর ইকবাল রোগী সেজে ওই চক্ষু চিকিৎসকের কাছে গেলে তার ভুয়া ডিগ্রির বিষয়টি প্রকাশ পায়।
জাফর ইকবাল বলেন, শামসুর রহমানের ভুয়া ডিগ্রির বিষয়টি প্রকাশ পেলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে বিষয়টি জানানো হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে ছয়মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সেইসঙ্গে সোহাগ অপটিকসের মালিক রবিউল ইসলামকে ভোক্তা অধিকার আইনে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানান তিনি।