সদর থানার ওসি হেলাল উদ্দিন জানান, মঙ্গলবার সকালে উপজেলার বড় সারটিয়া গ্রামের একটি বাড়ির উঠানের মাটি খুঁড়ে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ইবনে বতুতা মুনমুন (৩২) ওই গ্রামের বজলার রহমানের ছেলে।
আটককৃতরা হলেন - একই এলাকার ছুতারপাড়ার বাঞ্চা সূত্রধরের ছেলে পলাশ (২২) ও হরিচন্দ্রদাস সূত্রধরের ছেলে দুলাল।
ওসি হেলাল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মুনমুন রোববার বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। মঙ্গলবার সকালে তার খালাত ভাই নূর এনায়েত থানায় লিখিত অভিযোগ করলে তদন্তে নামে পুলিশ।
“পলাশের বাড়ির উঠান খুঁড়ে মুনমুনের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। একই সময় গোপন খবরের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বেলকুচি থেকে পলাশকে ও দুলালকে তার নিজের বাড়ি থেকে আটক করে পুলিশ।”
পুলিশ ঘটনা তদন্ত করছে জানিয়ে তিনি বলেন, পলাশের কাছে মুনমুনের দুই লাখ টাকা পাওনা ছিল।
“ধারণা করা হচ্ছে ওই টাকা নিয়ে বিরোধের জেরে পলাশ ও তার সহযোগী দুলাল এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।