“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
রোববার উপজেলার মাছুয়া এলাকার একটি পরিত্যাক্ত জলাশয় থেকে গলায় ফাঁস লাগানো লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান মঠবাড়িয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাজহারুল আমিন।
নিহত উর্মি আক্তার (১০) মঠবাড়িয়া থেকে প্রকাশিত অনলাইন পত্রিকা মঠবাড়িয়ার কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক জুলফিকার আমিন সোহেলের মেয়ে। স্থানীয় মধ্য বড় মাছুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পুলিশ কর্মকর্তা মাজহারুল বলেন, উর্মি উত্তর বড়মাছুয়া গ্রামে দাদির কাছে থেকে পড়ালেখা করত।শুক্রবার বিকালে এক সহপাঠীর বাড়িতে গিয়ে আর ফেরেনি।
“খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে রোববার সকালে মঠবাড়িয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন উর্মির বাবা সাংবাদিক সোহেল আমিন। পরে এলাকার একটি জলাশয়ে লাশ ভাসতে দেখে স্থানীররা পুলিশে খবর দেয়।”