মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সামনে অবস্থান এবং বিক্ষোভও করেন তারা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, গত ৩১ মে ইংরেজি বিভাগের সেমিস্টার পরীক্ষা চলার সময় পাঁচ পরীক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়লে কয়েকজন শিক্ষার্থী বাকি পরীক্ষাগুলো পেছানোর দাবি জানান। এক পর্যায়ে বিভাগের একাডেমিক কমিটি পরীক্ষাগুলো স্থগিত করে দেয়।
পরে এ নিয়ে ফেইবুকে লেখালেখির জের ধরে বিভাগের আট শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে কর্তৃপক্ষ।
বহিষ্কৃতরা হলেন ইংরেজি বিভাগের মাটার্স শেষ পর্বের শিক্ষার্থী চয়ন মল্লিক, জাবির আহম্মেদ, আব্দুল্লাহ আল নোমান, মাহবুবুর রহমান রোমান, মনিরা ইয়াসমিন, সজল সরকার, আজাদ আলী ও মাসুদ রানা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জোবায়ের আল মামুন বলেন, “সোমবার দ্বিতীয় বর্ষের ক্লাস প্রতিনিধি রিকব বৈদ্যকে ফোন করে সবাইকে নিয়ে ক্লাসে আসার কথা বলেছি। আমি কাউকে হুমকি দেইনি।”
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষকরা মঙ্গলবার সকালে ক্লাসে গেলেও কোনো শিক্ষার্থী না থাকায় তারা ক্লাস রুম থেকে ফিরে আসেন বলে জানান তিনি।
ইংরেজি বিভাগের সভাপতি মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান ভুঁইয়া বলেন, বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে সমধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।