“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
সোমবার ঝুমকা আক্তার (১৫) নামে ওই কিশোরী বাবা শহীদ মোল্লা এ অভিযোগ করেন।
তবে কিশোরীর বাবার অভিযোগ অস্বীকার করেছে পুলিশ।
শহীদ মোল্লা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গত ৩ জুলাই মুকসুদপুরের খান্দারপাড় দক্ষিণপাড়া বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয় আমার মেয়ে ঝুমকা। গত ১৪ দিন অনেক খোঁজাখুঁজির পরও মেয়েকে না পেয়ে থানায় থানায় যাই জিডি করার জন্য। জিডিতে কারো নাম উল্লেখ করতে না পারায় পুলিশ তা নেয়নি।”
মেয়েকে ফিরে পেতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।
মুকসুদপুর থানার ওসি আজিজুর রহমান বলেন, “বিষয়টি আমি শুনেছি। তারা আমার কাছে কোনো অভিযোগ দিতে আসেনি।”
অভিযোগ দিলে তা গ্রহণ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।