সোমবার কুড়িগ্রামেবন্যা দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণের সময় একথা বলেন মন্ত্রী।
দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, “কেউ যেন খাদ্যের অভাবে বা বিনা চিকিৎসায় মারা না যায়- সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।”
এছাড়া গৃহহীনদের ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে দুর্গতদের তালিকা তৈরি করে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বিএনপির সমালোচনা করে মায়া বলেন, “বিএনপি নেত্রী বানভাসীদের পাশে না দাঁড়িয়ে চিকিৎসার নামে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন।তাই আমরা আহ্বান জানাই, আসুন বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ান। আবেদন করলে আপনাদেরও ত্রাণ দেওয়া সম্ভব।”
এসময় বন্যা দুর্গতদের কাছ থেকে কয়েকমাস সুদসহ ঋণ আদায় বন্ধ রাখতে এনজিওগুলোর প্রতি আহ্বান জানান মন্ত্রী।
মন্ত্রী চিলমারী উপজেলার এক হাজার পরিবারের মাঝে পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল ও উলিপুর উপজেলার এক হাজার ২০০ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ করেন।
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য রুহুল আমিন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব শাহ কামাল, অতিরিক্ত সচিব খালেদ মাহমুদ, যুগ্ম সচিব মো. মোহসিন, যুগ্ম সচিব আলী রেজা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাফর আলী, জেলা প্রশাসক আবুছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান, পুলিশ সুপার মেহেদুল করিম, চিলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শওকত আলী সরকার বীরবিক্রম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মির্জা মুরাদ হাসান বেগ, উলিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, বজরা ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল করিম আমিন এ সময় বক্তব্য রাখেন।