সোমবার সদরের বাহুকায় যমুনা নদী তীর সংরক্ষণ এ বাঁধ পরিদর্শনে যান মন্ত্রী।
গত ১৩ জুলাই রাত সাড়ে ৮টার দিকে বাঁধটির ২০ মিটার এলাকা প্রবল স্রোতে ভেঙে যায়। ওই রাতেই পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সেনাবাহিনীর। ভাঙ্ন স্থানে বাঁশের পাইলিং, বালি ভর্তি জিওব্যাগ ও পলিথিনের ব্যাগ ব্যবহার করে তা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়। তিনদিন পর রোববার সন্ধ্যায় ভাঙা অংশ সংস্কার করে পানি প্রবাহ বন্ধ করা হয়।
পরিদর্শনে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, এই এলাকার মানুষকে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষায় সিমলা থেকে খুদবান্দি পর্যন্ত সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ বছরই প্রকল্পের কাজ শুরু করা হবে।
চৌহালী উপজেলা রক্ষা বাঁধের ভাঙন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ওই বাঁধ রক্ষায় একটি বড় প্রকল্প চলমান রয়েছে। শুকনা মৌসুমে প্রকল্পটির পুনর্নির্মাণ কাজ শুরু করা হবে।
এ সময় পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মহা-পরিচালক মোসাদ্দেক হোসেন, রাজশাহী জোনের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, বগুড়ার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী বাবুল সিং, সিরাজগঞ্জ চেম্বারের সভাপতি আবু ইউসুফ সূর্য্য, আওয়ামী লীগ নেতা কে এম হোসেন আলী হাসান, জেলা প্রশাসক কামরুন নাহার সিদ্দিকা, পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ ও সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম উপস্থিত ছিলেন।