শাহপরাণ থানার ওসি আক্তার হোসেন জানান, রোববার কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক নিতাই চন্দ্র চন্দ বাদী হয়ে শাহপরাণ থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলাটি করেন।
“মামলায় ছাত্রলীগ নেতা টিটু চৌধুরীসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ২৫জনকে আসামি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ছাত্রলীগের ছয় কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।”
গত বৃহস্পতিবার ছাত্রলীগের দুই পক্ষের উত্তেজনার পর এমসি কলেজ ছাত্রাবাসের তিনটি ব্লকের অন্তত ৫০টি কক্ষে ভাংচুর করা হয়। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য ছাত্রাবাস বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।
ঘটনা তদন্তে গঠন করা হয় তিন সদস্যের কমিটি।
এজাহারের বরাত দিয়ে ওসি আক্তার বলেন, সকালে শিক্ষার্থীরা ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় ছাত্রলীগ নেতা টিটু চৌধুরীর নেতৃত্বে অস্ত্রধারী ২০/২৫ জন ছাত্রাবাসে প্রবেশ করে ভাংচুর চালায়।
মামলায় ছাত্রাবাসে অতর্কিত হামলা, ভাংচুর ও শিক্ষার্থীদের মালামাল লুটের অভিযোগ আনা হয়েছে বলে জানান তিনি।