“এক পর্যায়ে যুবরাজ পানিতে ডুবে যায়। তখন তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যায় নুরুজ্জামান ও আরিফ। কিন্তু তারা সবাই নদীতে ডুবে যায়।”
ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম জানান, গত ১২ ঘণ্টায় পদ্মার পানি গোয়ালন্দ পয়েন্টে ৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আড়িয়াল খা, কুমার ও মধুমতি নদীর পানিও বিপৎসীমার ওপরে রয়েছে।
“পদ্মার পানি বাড়লেও জেলায় বড় ধরনের কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে স্রোতের তীব্রতায় সদরের ডিগ্রিরচর, চরভদ্রাসনের এমপিডাঙ্গি, সদরপুরসহ নদী তীরবর্তী বিভিন্ন অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে।”