শুক্রবার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
নিহত রানা সবদালপুর গ্রামের মুনছুর সরদারের ছেলে বলে জানিয়েছেন আশাশুনি থানার ওসি শাহিদুল ইসলাম শাহিন।
রানা সবদলপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
ওসি শাহিদুল স্থানীয়দের বরাতে বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে রানা স্কুল থেকে ফিরে ভাত চেয়েছিল। তার মা তাকে ভাত দেওয়ার আগে অন্য বাড়ির কলে পানি আনতে যান। ফিরে এসে তাকে বন্ধ ঘরের ভেতরে আড়ার সঙ্গে ঝুলন্ত দেখতে পান। দরজা ভেঙে নামানোর আগেই তার মৃত্যু হয় বলে স্থানীয়দের দাবি।
রানার বাবা মনছুর খুলনায় রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন জানিয়ে ওসি বলেন, মৃত্যুর পর সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘটনা তদন্ত করে হত্যা বলে কারও সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি।
“পরে এলাকার সর্বস্তরের মানুষের অনুরোধে ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়।”