হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরা রহমান জানান, মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে মেডিসিন ওয়ার্ডের এ ঘটনার পর ২/৩ ঘণ্টা চিকিৎসা সেবা ব্যাহত হয়।
“বর্তমানে চিকিৎসা সেবা স্বাভাবিক রয়েছে।”
পাবনা সদর থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বেলা ১২টার দিকে মেডিসিন ওয়ার্ডে চিকিৎসকদের রাউন্ডের সময় শিক্ষানবিস চিকিৎসকরা তাদের সঙ্গে ছিলেন।
“এ নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে ইন্টান চিকিৎসকদের সাথে ওয়ার্ডে দায়িত্বরত সকল সরকারি-বেসরকারি নার্স এবং ওয়ার্ড বয়দের হাতাহাতি ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।”
পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে বলে জানান তিনি।
নাসিং ইনিস্টিটিউটের শিক্ষার্থীর মেহেদী অভিযোগ করেন, “বিনা কারণে ইর্ন্টান চিকিৎসকরা আমাদেরকে মারপিট করে। এর প্রতিবাদ করলে তারা পুনরায় জড়ো হয়ে আমাদের উপর হামলা চালায়।”
পরে তা সমাধান হয়ে গেছে বলেও দাবি করেন তিনি।
শিক্ষানবিস চিকিৎসক ও সেবিকাদের মধ্যে হাতাহাতি ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলাকালে ‘চিকিৎসা সেবা না পেয়ে’ এক রোগী মারা যাওয়ার অভিযোগ করেছেন স্বজনরা।
এ অভিযোগ তদন্তে কমিটি করা হয়েছে করা হয়েছে জানিয়েছেন হাসপাতালের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরা রহমান।
কমিটিতে মেডিসিন বিভাগের প্রধান শফিকুল হাসানকে আহ্বায়ক ও আবাসিক চিকিৎসক আকসার আল মাসুরকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।