ওসি জানান, আরিফ মাঝে মাঝে মাদক গ্রহণ করতেন। প্রায়ই তিনি টাকার জন্য বাবাকে চাপ দিতেন ও নির্যাতন করতেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু নাসার উদ্দিন গত বৃহস্পতিবার এলেঙ্গা পৌরসভার মহেশপুর এলাকায় বিথী আক্তারের বিয়ে বন্ধ করার পর ওই রাতেই মায়ের আক্রমণের শিকার হন তিনি।
কালিহাতী উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কনিকা মল্লিক জানান, ঘাটাইল উপজেলার খায়েরপাড়া গ্রামের এক বাস চালকের সাথে এলেঙ্গা জিতেন্দ্রবালা গার্লস স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী বিথীর বিয়ে ঠিক হয়েছিল। বৃহস্পতিবার বিথীদের বাড়িতে বিয়ের সব প্রস্ততি নেওয়ার পর ইউএনও গিয়ে তা বন্ধ করে দেন।
“কিন্তু উপজেলা নির্বাহী অফিসার চলে যাওয়ার পর বিথীর মা ওই রাতেই তাকে বিয়ে দিতে চাইলে সে প্রতিবাদ করে। এতে তার মা ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর ও হাতে দা দিয়ে কোপ দেয়।”
এই ঘটনা জানাজানির পর রোববার রাতেও বিথীদের বাড়িতে গিয়ে তার লেখাপড়ায় সার্বিক সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।