“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
রোববার পাঁচবিবি থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম এ কথা জানান।
গ্রেপ্তার নজরুল ইসলাম (৪৫) বগুড়ার দুঁপচেচিয়া উপজেলার কালুজ গ্রামের মৃত মোবারক আলীর ছেলে। তিনি এক বছর ধরে পাঁচবিবি উপজেলার বাগজানা রেল বস্তিতে স্ত্রী সেবেকা খাতুনকে (৩৮) নিয়ে বসবাস করছেন।
সেবেকা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রোরবার দুপুরে আামাদের মধ্যে ঝগড়াঝাটি হয়। এক পর্যায়ে নজরুল ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে বেদম মারধর করে এবং মাথার চুল কেটে দেন। পরে আমি বাগজানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান নাজমুল হককে বিষয়টি জানাই।”
ওসি আশরাফুল বলেন, চেয়াম্যান নাজমুলের কাছ থেকে বিষয়টি জানার পর বাগজানা রেলবস্তি থেকে নজরুল গ্রেপ্তার হয়। বিকালে সেবেকা বাদী হয়ে তার স্বামীর বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছেন।