উপজেলার গাজারিয়া ইউনিয়নের বাঁশগাড়ী মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুস সাদেককে (৭৩) হত্যাচেষ্টার অভিযোগে তার ছেলে ইয়াছিন আহমেদ পাপ্পু মামলা করেছিলেন একই গ্রামের আহাদ মিয়াসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে।
পাপ্পুর আইনজীবী মিজানুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দেড় বছর আগের এই মামলায় আহাদ মিয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা মাথায় নিয়েই রোববার ভৈরব থানায় গিয়ে ওই আব্দুস সাদেককে প্রধান আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন।
“মামলার পরপরই পুলিশ সাদেককে আটক করলেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা আহাদকে আটক করেনি।”
সোমবার আদালতে সাদেকের জামিন শুনানির সময় আহাদও ছিলেন।
আইনজীবী মিজানুর বলেন, আহাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকার বিষয়টি প্রমাণসহ আদালতকে জানানো হয়। শুনানি শেষ অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম আলাউল হক আহাদ মিয়াকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আর আব্দুস সাদেকের জামিন আবেদনও মঞ্জুর করেন।
আব্দুস সাদেক বাঁশগাড়ী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি। আর আহাদ মিয়া আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা।