এদিকে রাঙামাটির সঙ্গে বিভিন্ন জেলার সড়ক যোগাযোগ এখনও বন্ধ রয়েছে।
রাঙামাটি ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক দিদারুল আলম জানান, বৃহস্পতিবার সকালে জেলার তিনটি জায়গায় মাটি সরিয়ে এক সেনাসদস্য ও এক নারীসহ তিনজনের লাশ পাওয়া গেছে।
নিহতরা হলেন – মানিকছড়ি সেনাক্যাম্পের সদস্য আজিজ, ভেদভেদি পোস্ট অফিস কলোনি এলাকার রুপন দত্ত ও পশ্চিম মসজিদপাড়ার সুলতানা।
এর আগে বুধবার রাত পর্যন্ত রাঙামাটিতে আরও ১০৫ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়।
সাগরে নিম্নচাপের প্রভাবে সোমবার রাতে অতিবৃষ্টি শুরুর পর চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় পাহাড় ধসে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে।
সোমবার রাত থেকে বুধবার রাত পর্যন্ত ১৫০ জনের লাশ উদ্ধারের খবর দেওয়া হয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে।
তাদের মধ্যে ছিল রাঙামাটিতে ১০৫ জন, চট্টগ্রামে ২৯, বান্দরবানে ৬, কক্সবাজারে ২ ও খাগড়াছড়িতে ১ জন। এছাড়া দেয়ালচাপা, গাছচাপা ও পানিতে ভেসে আরও ৭ জনের মৃত্যু হয়।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা দিদারুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তাদের কাছে নিখোঁজের তথ্য না থাকলেও এখনও বিভিন্ন জায়গায় মাটিচাপা বাড়িঘরে উদ্ধার অভিযান চালানো হচ্ছে।