বিচারপতি তারিকুল হাকিম ও বিচারপতি এম ফারুকের বেঞ্চ নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দেয়।
এ আদেশে প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের স্থগিতাদেশ সোমবার উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে পৌঁছে।
সহকারী রির্টানিং অফিসার ও সাভার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আমিনুর রহমান মিঞা জানান, উপজেলা পরিষদের বরখাস্ত চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিন উচ্চ আদালতে রিট করলে নির্বাচন স্থগিতের আদেশ দেওয়া হয়।
আমিনুর রহমান বলেন, চেয়ারম্যান কফিল উদ্দিন এবং দুই ভাইস চেয়ারম্যান দেওয়ান মাইন উদ্দিন বিপ্লব ও মিনি আক্তার উর্মি বিএনপি নেতা। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা থাকায় তারা দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ হন। পরে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দিয়ে চলে উপজেলা কার্যক্রম।
“এ অবস্থায় গত ৬ জুন নির্বাচন কমিশন এক চিঠিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন অনুষ্ঠানের নির্দেশ আসে।”
তিনি বলেন, ওই চিঠিতে আগামী ১৩ জুলাই সাভার উপজেলা পরিষদের চেয়ারমান পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সোমবার (১২ জুন) ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। ১৪ জুন বাছাই এবং ২১ জন মনোনয়নপত্র প্রত্যারের শেষ দিন ধার্য ছিল।
নির্বাচন অফিস জানায়, নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী সোমবার প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসেন। এক পর্যায়ে বিকালে নির্বাচন স্থগিতের আদেশ আসে।
২০১৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সাভার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান হন বিএনপি নেতা কফিল উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ছিলেন আওয়ামী লীগের ফিরোজ কবীর।