ভোলার স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪৪০ মিটার লম্বা ৭ মিটার প্রস্থের এ সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ওই এলাকায় গিয়ে সেতু হওয়ায় মানুষের মধ্যে প্রাণোচ্ছ্বাস দেখা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সত্তরোর্ধ মো. মোফাজ্জল হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সেতুটি এ অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
বিশেষ করে কৃষিপণ্য পরিবহন সহজ হওয়ায় এ এলাকার কৃষকদের মধ্যে কিছুটা হলেও সচ্ছলতা আসবে বলে তিনি জানান।
পটুয়াখালীর কালাইয়ার বাসিন্দা মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পটুয়াখালী জেলার কয়েক হাজার মানুষ ভোলায় বসবাস ও চাকরি করছে। এই সেতুটি তাদের যাতায়াতে অন্তত দুই ঘণ্টা সময় বাঁচিয়ে দিচ্ছে।
প্রকৌশলী সাখাওয়াত জানান, সম্প্রতি সেতুটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে। কাজটি করেছে ঢাকার তমা কনস্ট্রাকশন। সর্বসাধারণের জন্য খুলেও দেওয়া হয়েছে।
এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী শ্যামা প্রসাদ অধিকারী ও ভোলা-১ আসনের সংসদ সদস্য বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সময় দিলেই আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে বলে তিনি জানান।