“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
নিহতরা হলেন – নাসিরনগর উপজেলার বালিখোলা গ্রামের রমিজ উদ্দিনের ছেলে মন্তু মিয়া (৫২), নাহিদ মিয়ার ছেলে শহিদ মিয়া (৩২), আবু মিয়ার ছেলে জিনু মিয়া (৩০) ও বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের খাটিঙ্গা গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে আবদুল হান্নান (৩০)।
নাসিরনগর থানার ওসি মো. আবু জাফর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে বালিখোলা গ্রামের তিন ব্যক্তি স্থানীয় হাওরে মাছ ধরতে গেলে বৃষ্টিপাত শুরু হয়। তারা হাওরের পাশে একটি ঘরে আশ্রয় নেন।
“ঘরের পাশে হঠাৎ বজ্রপাত হলে মন্তু, শহীদ ও জিনু ঘটনাস্থলেই মারা যান।”
আর হান্নান মারা যান বুধবার রাত ১০টার দিকে।
বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আবদুল বাছির বলেন, হান্নান তার ঘরের চালে জমে থাকা বৃষ্টির পানি ও গাছের পাতা সরানোর জন্য রাতে ঘর থেকে বের হন। সে সময় বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।