সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসলাম আলী বলেন, আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে বুধবার বিকালে মুনের বাবা গাজিউল ইসলামের দায়ের করা মামলায় জামাতা এসএম সায়েম রাহাত ও তার বাবা-মাকে আসামি করা হয়েছে।
সোমবার গভীর রাতে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নির্মাণাধীন লিফটের ফাঁকা জায়গায় ইসমত আরা পারভিন মুনের (২০) রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
পারভিন বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার হোলিদাবগা গ্রামের গাজিউল ইসলামের মেয়ে। তিনি বগুড়া ম্যাটস থেকে শেষ বর্ষের পরীক্ষা শেষ করেছিলেন।
এরপর থেকে মুনের বাবার দাবি করছিলেন, মেয়েকে হত্যা করা হয়েছে।
মুনের স্বামী সায়েম বর্তমানে ঢাকায় রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তার বাবা রফিকুল ইসলাম।
মুনের ময়নাতদন্তের রিপোর্টের বরাত দিয়ে সদর থানার এসআই আবদুল গফুর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নিহতের দুই হাত, পা ও কোমড় ভাঙা ছিল। মাথায়ও আঘাত রয়েছে।
মুনের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন সদর থানার পরিদর্শক আসলাম।