জেলার নারী ও শিশুনির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক অমিত কুমার দে মঙ্গলবার আসামির উপস্থিতিতে এ আদেশ দেন।
এছাড়া তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে আদালত।
দণ্ডপ্রাপ্ত লাভলু যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের এন্তাজ আলীর ছেলে।
আদালতের পিপি ইদ্রিস আলী জানান, ২০১৪ সালের ২৩ মার্চ সন্ধ্যায় সাবিনা খাতুনকে মিষ্টি কিনে দেওয়ার কথা বলে একটি পটলক্ষেতে নিয়ে ধর্ষণের পর শ্বসরোধে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় ওই বছর ২৪ মার্চ সাবিনার বাবা বিল্লাল হোসেন দুইজনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় হত্যামামলা দায়ের করেন। একই বছর ২৩ জুলাই আদালতে উভয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ।
পিপি ইদ্রিস বলেন, মামলার সাক্ষ্যগ্রহণকালে অপর আসামি আনোয়ার হোসেনের মৃত্যু হওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেয় আদালত।
“আর লাভলুর বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক অমিত কুমার দে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানাসহ ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন।”