“দেশ ট্রাভেলস বাসটির সামনের অংশ দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং সুপারভাইজার আহত হন।”
রোববার দুপুরে উপজেলার শীষগ্রামে একটি কদম গাছ থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান বিরল থানার ওসি আব্দুল মজিদ।
এরা হলেন উপজেলার শহরগ্রাম এলাকার অতিন চন্দ্র রায়ের ছেলে চন্দন কুমার রায় (১৭) ও পাশের বাদারী গ্রামের নীলকান্ত দেবশর্মার মেয়ে ছায়া রানী দেবশর্মা (১৬)।
দুজনেই এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। চন্দন পাশ করলেও ছায়া পাশ করেনি।
ওসি মজিদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, শনিবার বিকালে দুজনেই বাড়ি থেকে বের হয়ে রাতে আর ফিরেনি। রোববার সকালে পাশের শীষগ্রাম এলাকার একটি কদম গাছে তাদের লাশ দেখে পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা।
“ধারণা করা হচ্ছে প্রেমঘটিত কারণে দুজনে একসঙ্গে আত্মহত্যা করেছে। তবে তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করা হবে।”