জেলা প্রশাসক আতিকুর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার রাতে তৌহিদুর রহমান নামে এই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তৌহিদুর ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার কুরানিয়ার চর গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে।
জেলা প্রশাসক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের কিছুসংখ্যক শূন্যপদে তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ করা হবে। বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে সার্টিফিকেট সহকারি পদে নিয়োগ পেতে ইচ্ছুক মাগুরার শ্রীপুর এলাকার সিহাব উদ্দিনের পক্ষে তৌহিদুর রহমান পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে আমার অফিসে আসেন।
“একই সময় আমার অফিসিয়াল মোবাইলে ফোন করে এক ব্যক্তি নিজেকে অর্থমন্ত্রীর এপিএসের নিকটজন বলে পরিচয় দেন। তিনি তৌহিদুর রহমানের কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা বুঝে নিয়ে সিহাব উদ্দিনকে চাকরি দিতে অনুরোধ করেন। চাকরির পর আরও পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।”
পরে পুলিশ এসে তৌহিদুরকে গ্রেপ্তার করে। আর নেজারত ডেপুটি কালেক্টর এনডিসি পরিমল কুমার ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে তার নামে সদর থানায় মামলা করেন বলে জানান জেলা প্রশাসক আতিকুর রহমান।
সদর থানার এসআই মবিন বলেন, সরকারি কর্মকর্তাকে ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার তৌহিদুরকে আদালতে পাঠানো হবে।