সোমবার উপজেলার ইব্রাহিমপুর গুচ্ছগ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে চুয়াডাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুস সালাম জানান।
নিহত আব্দুল গফুর (৩০) ইব্রাহিমপুর গুচ্ছগ্রামের মোনাজাত উদ্দিনের ছেলে।
এ ঘটনায় অসুস্থ হযরত আলীকে (৩৬) চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা সালাম বলেন, ইব্রাহিমপুর গুচ্ছগ্রামের লিটন হোসেনের নবনির্মিত সেপটিক ট্যাংকের পাশে ক্ষেতে কাজ করছিল গফুর ও আলী। কাজের ফাঁকে তারা সেপটিক ট্যাংক দেখার জন্য লিটনের বাড়িতে যান।
“এসময় গফুরের মোবাইল ফোনটি সেপটিক ট্যাংকের মধ্যে পড়ে যায়। ফোন তোলার জন্য ট্যাংকের মধ্যে নেমে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তাকে উদ্ধার করার জন্য ট্যাংকে নেমে আলীও অসুস্থ হয়ে পড়েন।”
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গফুরকে মৃত ঘোষণা করেন বলে জানান তিনি।