শনিবার দুপুরে জেলা ডিবির ওসি আতাউর রহমান মামলার তদন্তভার বুঝে নেন বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমিত চৌধুরী।
তিনি বলেন, শুক্রবার রাজশাহী পুলিশ সুপার মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁঞা মামলাটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ দেন। এরপর আগের তদন্ত কর্মকর্তা গোদাগাড়ী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আলতাফ হোসেন ডিবির ওসি আতাউর রহমানকে মামলার তদন্তভার বুঝিয়ে দেন।”
মামলায় গ্রেপ্তার ‘জঙ্গি’ সুমাইয়া খাতুন এখনও রিমান্ডে আছে। তার কাছ থেকে বেশকিছু তথ্য পাওয়া গেছে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
গত ১১ মে ভোরে বেনীপুর গ্রামের সাজ্জাদ আলীর বাড়ি ঘিরে রাখে পুলিশ। পরে সেখানে অপারেশন ‘সান ডেভিল’ শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেসময় আত্মঘাতী বিস্ফোরণে সাজ্জাদের পরিবারের চারজনসহ পাঁচ জঙ্গি নিহত হয়। আর তাদের হামলায় নিহত হন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী আব্দুল মতিন।
তাছাড়া দুই সন্তানসহ পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে সুমাইয়া।
এ ঘটনায় ১৩ মে গোদাগাড়ী থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে পুলিশ। ওই মামলায় গ্রেপ্তার সুমাইয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেওয়া হয়।